Availability: In Stock

জান্নাত সুখের ঠিকানা

SKU: 35007

Original price was: 450.00৳ .Current price is: 259.00৳ .

লেখক : আল্লামা ইবনুল কায়্যিম জাওযিয়্যাহ রহ
প্রকাশনী : আকিক পাবলিকেশন্স
বিষয় : পরকাল ও জান্নাত-জাহান্নাম
অনুবাদক: মুফতী এনামুল হক রায়পুরী
পৃষ্ঠা: ৫২৮

Description

সবাই চাই, আমাদের স্বপ্নগুলো সত্য হোক। আমাদের প্রতিটি দুয়াগুলো কবুল হোক। তথাপি আকাঙ্ক্ষাগুলো যতই পূরণ করা হোক, একটা অভাব থেকেই যায় আমাদের মনে।
কেউ যদি দুনিয়ার সবচেয়ে সুন্দরী নারী পায়, আলি-সান বাড়ি বানায়, কোটি টাকা কামায়, সর্বোচ্চ সম্মান অর্জন করে—তবুও একটা অপূর্ণতা, কিছুটা অতৃপ্তি থাকবেই। এ কারণে যার একটা বাড়ি আছে, সে দুটো বাড়ির কথা চিন্তা করে; কারো এক কোটি টাকা থাকলে দুই কোটির কথা চিন্তা করে…এভাবে সমাজের প্রতিটি স্তরে মানুষদের মাঝে অভাববোধ দেখা যায়। কেউই শতভাগ পরিতৃপ্ত নয়।
.
কেন? কারণ, দুনিয়ার সীমাবদ্ধতা আছে, কিন্তু আমাদের চাহিদার নেই। দুনিয়া আমাদেরকে কখনই শতভাগ পরিতৃপ্ত করতে পারে না। যে গাছের স্থান মাটিতে, আপনি যদি তাকে বালুতে পুতে দেন, সে বেঁচে থাকতে পারবে না। তেমনি আমাদের অন্তরকে যদি তার আসল স্থানের বদলে নকল স্থানে জায়গা দেন, সে আপনাকে কখনোই পরিতৃপ্ত হতে দেবে না।
মূলত যে স্থানে পরিতৃপ্তি অনুভূত হয় অর্থাৎ অন্তর, সেই অন্তর এই দুনিয়ার জন্য নয়। এই অন্তরের সৃষ্টির সূচনা ঘটেছে ওপারে; আখিরাতের অনন্ত জীবনে। এই অন্তরের প্রথম আবাস হয়েছে জান্নাতের অনাবিল ভূমিতে। যেখানে শুরু আছে, কিন্তু শেষ নেই। যেখানে জীবন আছে, কিন্তু মরণ নেই। যেখানে প্রতিটি বিষয়ের বৈশিষ্ট্য ‘পূর্ণতা’। তাই সেখানে অতৃপ্তি কখনো অন্তরকে স্পর্শ করে না। সেই চিরস্থায়ী আবাসের জন্য এই অন্তরের সৃষ্টি।
.
যুহুদের মূল তত্ত্ব হচ্ছে দুনিয়াকে তুচ্ছ জানা এবং চিরস্থায়ী জান্নাতকে মনের কোঠায় স্থান দেয়া। বান্দা জান্নাতকে যত জানবে ততই তার ঈমান বাড়বে, হারামের প্রতি ভালোবাসা উবে যাবে, দুঃখ-কষ্টগুলো অতিক্রম সহজ হয়ে আসবে। এজন্য কুরআন হাদীসের বিশাল একটা অংশজুড়ে জান্নাতের বর্ণনা মেলে। যেন ব্যস্ততার এই জীবনে আমরা একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পারি, অতৃপ্তির এই লোনা সাগর পাড়ি দিতে পারি, বুক ভরা স্বপ্ন নিয়ে প্রতিদিন জাগতে পারি, কল্পনার জানালা দিয়ে জান্নাতের আকাশে একটু উঁকি দিতে পারি।
.
জান্নাতের সেসকল বর্ণনাগুলো একত্র করেছেন ইবনুল-কায়্যিম রহ. ‘মিফতাহু দারিস-সায়াদাহ’ গ্রন্থে। যার বাংলারূপ ‘জান্নাত সুখের ঠিকানা’সবাই চাই, আমাদের স্বপ্নগুলো সত্য হোক। আমাদের প্রতিটি দুয়াগুলো কবুল হোক। তথাপি আকাঙ্ক্ষাগুলো যতই পূরণ করা হোক, একটা অভাব থেকেই যায় আমাদের মনে।
কেউ যদি দুনিয়ার সবচেয়ে সুন্দরী নারী পায়, আলি-সান বাড়ি বানায়, কোটি টাকা কামায়, সর্বোচ্চ সম্মান অর্জন করে—তবুও একটা অপূর্ণতা, কিছুটা অতৃপ্তি থাকবেই। এ কারণে যার একটা বাড়ি আছে, সে দুটো বাড়ির কথা চিন্তা করে; কারো এক কোটি টাকা থাকলে দুই কোটির কথা চিন্তা করে…এভাবে সমাজের প্রতিটি স্তরে মানুষদের মাঝে অভাববোধ দেখা যায়। কেউই শতভাগ পরিতৃপ্ত নয়।
.
কেন? কারণ, দুনিয়ার সীমাবদ্ধতা আছে, কিন্তু আমাদের চাহিদার নেই। দুনিয়া আমাদেরকে কখনই শতভাগ পরিতৃপ্ত করতে পারে না। যে গাছের স্থান মাটিতে, আপনি যদি তাকে বালুতে পুতে দেন, সে বেঁচে থাকতে পারবে না। তেমনি আমাদের অন্তরকে যদি তার আসল স্থানের বদলে নকল স্থানে জায়গা দেন, সে আপনাকে কখনোই পরিতৃপ্ত হতে দেবে না।
মূলত যে স্থানে পরিতৃপ্তি অনুভূত হয় অর্থাৎ অন্তর, সেই অন্তর এই দুনিয়ার জন্য নয়। এই অন্তরের সৃষ্টির সূচনা ঘটেছে ওপারে; আখিরাতের অনন্ত জীবনে। এই অন্তরের প্রথম আবাস হয়েছে জান্নাতের অনাবিল ভূমিতে। যেখানে শুরু আছে, কিন্তু শেষ নেই। যেখানে জীবন আছে, কিন্তু মরণ নেই। যেখানে প্রতিটি বিষয়ের বৈশিষ্ট্য ‘পূর্ণতা’। তাই সেখানে অতৃপ্তি কখনো অন্তরকে স্পর্শ করে না। সেই চিরস্থায়ী আবাসের জন্য এই অন্তরের সৃষ্টি।
.
যুহুদের মূল তত্ত্ব হচ্ছে দুনিয়াকে তুচ্ছ জানা এবং চিরস্থায়ী জান্নাতকে মনের কোঠায় স্থান দেয়া। বান্দা জান্নাতকে যত জানবে ততই তার ঈমান বাড়বে, হারামের প্রতি ভালোবাসা উবে যাবে, দুঃখ-কষ্টগুলো অতিক্রম সহজ হয়ে আসবে। এজন্য কুরআন হাদীসের বিশাল একটা অংশজুড়ে জান্নাতের বর্ণনা মেলে। যেন ব্যস্ততার এই জীবনে আমরা একটু স্বস্তির নিশ্বাস ফেলতে পারি, অতৃপ্তির এই লোনা সাগর পাড়ি দিতে পারি, বুক ভরা স্বপ্ন নিয়ে প্রতিদিন জাগতে পারি, কল্পনার জানালা দিয়ে জান্নাতের আকাশে একটু উঁকি দিতে পারি।
.
জান্নাতের সেসকল বর্ণনাগুলো একত্র করেছেন ইবনুল-কায়্যিম রহ. ‘মিফতাহু দারিস-সায়াদাহ’ গ্রন্থে। যার বাংলারূপ ‘জান্নাত সুখের ঠিকানা’

jannat-shukher-thikana/

Reviews

There are no reviews yet.

Be the first to review “জান্নাত সুখের ঠিকানা”

Your email address will not be published. Required fields are marked *